H
ello Everyone. I Hope You are Well,I Am well To Come a Diferent Post.So Let’s go..
বর্তমানে বিশ্বে ভিডিও প্লাটফর্ম হিসেবে ইউটিউব খুবই জনপ্রিয়। ভিডিও শিয়ারিং সাইট হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও এটি কেবল বিনোদন নয় বরং শিক্ষা, পেশা ও আয়ের একটি বড় উৎস। ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করলেও ২০০৬ সালে গুগল এটি ১.৬৫ বিলিয়ন ডলারের কিনে নেয় যাব বর্তমান মার্কেটভ্যালু ৫৫০ বিলিয়ন । Paypal এর সাবেক কর্মচারী তিনজন (Stovechan Chad Heerely, Jawed Karim) দ্বারা সৃষ্টি হয় ইউটিউব।
![]() |
image Credit: Los Echos |
ইউটিউবের আগের নাম ছিল (Tune in Hook Up) এটি মূলত একটি ভিডিও ডেটিং ওয়েবসাইট হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল। ২০০৫ সালে ফেব্রুয়ারী মাসে Tune in Hoo up ডোমেইনটি রেখে YouTube রাখা হয়। ইউটিউবে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন, ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা জাভেদ করিম যার নাম ছিল Me at the Zoo.
ইউটিউব কীভাবে কাজ করে
ইউটিউব একটি ফ্রি ভিডিও হোস্টিং যেখানে ব্যবহারকারিগন নিজের পছন্দ মতো ভিডিও আপলোড করতে পারে, দেখতে ও শিয়ার করতে পারে। ইউটিউব অ্যালগরিদম দর্শকদের পছন্দের মতো ভিডিও সাজিয়ে দেয়।
ইউটিউবের কিছু বৈশিষ্ট্যে:
- ভিডিও আপলোড করা
- প্লেলিস্ট তৈরি করা
- লাইভ স্ট্রিমিং
- সাবক্রিপশন বেসড চ্যানেল
- মনিটাইজেশন ও বিজ্ঞাপন সুবিধা
- কমিউনিটি ট্যাব ও পোস্টিং
- শর্টস (গশেষ্য): ছোট ভিড় তৈরি
বাংলাদেশে ইউটিউবের জনপ্রিয়তা
বাংলাদেশে দিন দিন ইউটিউবের চাহিদা বেড়েই চলেছে। বিনোদন, গান, নাটক, মুভি থেকে শুরু শিক্ষা, রান্না, টেক-রিভিউ সব ধরনের কনটেন্ট এখন পাওয়া যায়। দিনে দিনে হাজার হাজার কনটেন্ট ক্রিয়েটর জন্ম নিচ্ছে এবং তারা ইউটিউবের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ার চেষ্টা করছে।
ইউটিউব থেকে আয়ের উৎস
ইউটিউব এখন শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয় বরং আয়ের উৎসও হয়ে উঠেছে। নিচে ইউটিব থেকে আয়ের কিছু মাধ্যম দেওয়া হলো:
1. মনিটাইজেশন: ইউটিউবে একটি চ্যানেলের মাধ্যমে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ দিলে আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
2.স্পস্নরশিপ : বিভিন্ন কপানি তাদের প্রণ্য বিজ্ঞাপন আপনার ভিডিওতে প্রমোশনের মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
3. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: বিভিন্ন পণ্যের লিংক আপনার ভিডিও ডিসক্রিপশনে দিলে ভালো সেল হয়।
ইউটিউব চ্যালেন খুলতে কী লাগেঃ
ইউটিউব চ্যানেল খুলতে আপনার একটি Google অ্যাকাউন্ট দরকার। তারপর ইউটিউবে গিয়ে
Create new channel অপশনে নিজের নাম, ইউজার নাম, ও কভার ফটো ছবি দিয়ে চ্যানেল তৈরি করা যায়।
ইউটিউবে সফল হওয়ার কিছু টিপস?
- নিয়মিত এবং ভালো কোয়ালিটির ভিডিও তৈরি।
- ভালো থাম্বেনাইল ও টাইটেল ব্যবহার করুন
- ভিডিওতে ভালো ডিসক্রিপশন ও ট্যাঙা ব্যবহার করুন
- ইউজারদের কমেন্ট রিপ্লাই দিন
- টেন্ডিং বিষয় নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করুন
উপসংহার:
ইউটিউব বর্তমানে শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয় বরং ক্যারিয়ার যার গড়ার একটি মাধ্যম। আপনি যদি ভিডিও কনটেন্ট নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে ইউটিউব হতে পারে আপনার সাফল্যের চাবিকাঠি। ভালো পরিশ্রম ও পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করলে যে কেউ ইউটিউবে সাফল্য হতে পারে।
S
o friends, that’s it for today. See you in another post. If you like the post then like and comment. Stay tuned to BdTec24.com for any updates.
Leave a Comment